The First Battle of Panipat | King Babur Vs Ibrahim Lodi | Mughal Empire Vs Delhi Sultanate.
ষষ্টদশ শতাব্দীর ত্রয়োতশ দশকের প্রথমার্ধ অর্থাৎ ভারতবর্ষে বাবর কর্তৃক মোগল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে, এই সময়টা ছিল সারা বিশ্বের মুসলমানদের পুনরুত্থানের যুগ। ১২৫৮ খ্রি. মোঙ্গলদের আক্রমণের ফলে পতন হওয়া আব্বাসীয় খিলাফত মিসরের মামলুক সালতানাতের ছত্রছায়ায় আরও প্রায় আড়াইশত বছর টিকেছিল। কিন্তু ১৫১৭ খ্রি. উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান প্রথম সেলিমের নিকট মামলুক সালতানাতের পতন ঘটলে, আব্বাসীয় খলিফাদের থেকে ইসলামী খিলাফতের দায়িত্ববার তথা মুসলিম জাতীর প্রতিনিধিত্ব গ্রহণ করে সমসাময়িক বিশ্বের সবেচেয়ে প্রভাবশালী ও শক্তিশালী শাসক উসমানীয় সুলতানরা।
আরও পড়ুন: সম্রাট বাবরের জন্ম ও বংশ পরিচয় এবং প্রাথমিক জীবন
এর মধ্যে দিয়ে এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকার বিস্তির্ণ অঞ্চল সহ পবিত্র নগরী মক্কা, মদীনা, জেরুজালেম এবং সমগ্র আরব উপদ্বীপের একচ্ছত্র অধিপতিতে পরিণত হয় উসমানীয় সুলতানরা। সেই সময় স্পেনে মুসলমানদের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে, পারস্যের সিংহাসনে আরোহণ করে শিয়া ধর্ম মতালম্বী সাফাভীদ সাম্রাজ্য। মধ্য এশিয়ায় শাসন করছিল বুখারা কেন্দ্রীক সাইভানিদ রাজবংশ। উত্তর আফ্রিকা শাসন করছিল বিভিন্ন মুসলিম রাজবংশ। তখন ইউরোপের ইংল্যান্ড শাসন করছিল থিউডর রাজবংশের রাজা অস্টম হেনরি, ফরাসী সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিল প্রথম ফ্রান্সিস এবং চীন শাসন করছিল মিঙ্গ রাজবংশ। তখন ভারতর্ষের দিল্লির সালতানাতের অধিপতি ছিল আফগান লোদী রাজবংশের শেষ শাসক সুলতান ইব্রাহীম লোদী।
![]() |
ইব্রাহীম লোদী |
আমাদের বাংলায় চলছিল বাংলার স্বর্ণযুগ খ্যাত হোসেন শাহী শাসন। অন্যদিকে মধ্য এশিয়ার সমরকন্দ ও ফরগানা রাজ্যে থেকে সিংহাসনচ্যুত হওয়া তৈমুর লঙ্গের বংশধর বাবর আফগানিস্তানে বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর ১৫২৫ খ্রিস্টাব্দ হিন্দুস্তান তথা ভারতবর্ষের পান্জাব ও লাহোর বিজয় করে। এরপর ভারতবর্ষে সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, ভারতবর্ষের প্রাণকেন্দ্র খ্যাত রাজধানী দিল্লি জয়ের উদ্দেশ্যে যুদ্ধ যাত্রা করে।
আরও পড়ুন; সম্রাট বাবরের আফগানিস্তানে সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা এবং বাদশাহ উপাধি গ্রহণ
ফলে তৎকালীন দিল্লীর সুলতান ইব্রাহীম লোদী এবং কাবুলের বাদশাহ বাবরের মধ্যে ১৫২৬ খ্রি. ১২ এপ্রিল সংঘটিত হয় ঐতিহাসিক প্রথম পানিপথের যুদ্ধ। এই যুদ্ধ বাবরের বিজয়ের মাধ্যমে ভারতবর্ষে দিল্লীর সালতানাতের পতন ঘটে এবং তার নেতৃত্বে মোগল সাম্রাজ্যের উত্থান হয়। ঐতিহাসিক পানিপথের প্রথম যুদ্ধের কারণ, ঘটনা এবং ফলাফল সম্পর্কে্ জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
পানিপথের যুদ্ধের কারণ:
বাদশাহ বাবরকে শৈশব থেকে তার পিতা ওমর শেখ মীর্জা হিন্দুস্তান তথা ভারতবর্ষ বিজয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। তাই ভারতবর্ষ বিজয়ের সংকল্প তার শৈশব থেকে ছিল। তবে শাইবানী খানের নিকট মধ্য এশিয়ায় পৈতৃক রাজ্য পরগানা এবং পূর্বপুরুষ তৈমুর লঙ্গের রাজধানী সমরকন্দ চিরতরে হারানোর পর বাবর ১৫০৩ খ্রি. হিন্দুকোশ পর্বতমালা অতিক্রম করে ভারতবর্ষের দিকে মনোনিবেশ করেন। যেহেতু আফগানিস্তান বিজয়ের পূর্বে ভারতবর্ষ বিজয় সম্ভব নই। তাই তিনি ১৫০৩ প্রথমে কাবুল বিজয় করেন এরপর ১৫২৫ খ্রি. মধ্যে প্রায় সমগ্র আফগানিস্তান বিজয় করে বাদশাহ উপাধী ধারণের মাধ্যমে আফগানিস্তনে এক বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
![]() |
সম্রাট বাবর |
বাবরের কাবুল অবস্থান কালে ভারতবর্ষের দিল্লির সালতানাতের শাসক ছিলেন সুলতান ইব্রাহীম লোদী। মূলত তিনি ছিলেন শুধু মাত্র দিল্লি ও আগ্রা এবং এর পার্শবর্তী অল্প কিছু অঞ্চলের শাসক। এ সময় ভারতবর্ষে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হিন্দু রাজ্যে ও মুসলিম সালতানাতের আবির্ভাব ঘটে। তাদের মধ্যে সর্বদা যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগে থাকতো। সুলতান ইব্রাহীম লোদী খুবই অত্যাচারী, অজনপ্রিয় এবং দুর্বল প্রকৃতির শাসক ছিলেন। তার প্রতি রাজ্যের আমির-উমরা, প্রাদেশকি শাসনকর্তা এবং প্রজাবর্গ অসন্তুষ্টু ছিল।
তাদের মধ্যে কিছু কিছু প্রাদেশিক শাসনকর্তা ও আমির ছিল, যারা ইব্রাহীম লোদীকে সিংহাসনুচ্যুত করে দিল্লীর সিংহাসনে আরোহণ করতে চাইত। ইব্রাহীম লোদীর চাচা আলম খান এবং পান্জাব ও লাহোরের শাসক দৌলত খান ছিল তাদের মধ্যে অন্যতম। তারা ইব্রাহীম লোদীকে সিংহাসনচ্যুত করার জন্য আফগানিস্তানের বাদশাহ বাবরকে ভারতবর্ষে অভিযান পরিচালনার আমন্ত্রণ জানাই। তাছাড়া একই সময়ে হিন্দু রাজপুত নেতারা মেওয়ার রাজ্যের রাজা রাণা সংগ্রাম সিংহের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভারতবর্ষে পুনরায় হিন্দু শাসনের পুনরুত্থান করার প্রচেষ্টা চালায়।
আরও পড়ুন: ভারতবর্ষে তুর্কিদের উত্থান
তাই তিনিও বাবরকে ভারতবর্ষে অভিযান পরিচালানোর জন্য উৎসাহ প্রধান করে। তারা সবাই ভেবেছিল- বাবর তৈমুর লঙ্গের মত ভারতবর্ষে আক্রমণ করে, লুন্টন করে স্বদেশে ফিরে যাবে। আর তারা সহজেই দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করতে পারবে। যাই হোক, তাদের আমন্ত্রণের প্রেক্ষিতে এবং শৈবের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাবর ভারতবর্ষে প্রাথমিক অভিযান চালিয়ে ১৫০৩ থেকে ১৫২৫ খ্রি. মধ্যে লাহোর ও পান্জাব সহ ভারতবর্ষের বেশকিছু অঞ্চল বিজয় করেন।
পানিপথের
যুদ্ধের ঘটনা:
অবশেষে ১৫২৫ খ্রি, সমগ্র পান্জাব বিজয়ের পর বাবর ভারতবর্ষ বিজয় এবং সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে দিল্লির দিকে যুদ্ধ যাত্রা করেন। এতদিন তিনি কেবল কয়েকজন প্রাদেশিক শাসকদের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু তাকে এখন একটি সাম্রাজ্যের অধিপতির বিরোদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। তাই তিনি অতি সতর্কতার সাথে সামনে অগ্রসহর হন। এ সময় মাত্র ১২ হাজার সৈন্য এবং প্রখ্যাত যোদ্ধা ওস্তাদ আলী ও মোস্তফা রুমির অধীনে ক্ষুদ্র গোলান্দাজ বাহিনী তার রণসঙ্গী ছিল।
তাছাড়া বাদশাহখান থেকে জৈষ্ঠপুত্র হুমায়ুন ও গজনী থেকে খাজা কালান সসৈন্যে বাবরের সেনাবাহিনীর সাথে যোগদান করে। অতঃপর ১৫২৬ খ্রি. ১২ এপ্রিল বাবর সর্বসাকুল্যে ১২ থেকে ১৫ হাজার সৈন্যের ক্ষুদ্র অথচ দক্ষ ও শক্তিশালী বাহিনী নিয়ে দিল্লির অদূরে ঐতিহাসিক পানিপথের প্রান্তরে সামরিক দিক থেকে উপযুক্ত একটি স্থান বাছাই করে সৈন্য শিবির স্থাপনক করেন। প্রসঙ্গত পানিপথ বর্তমান ভারতের হারিয়ানা রাজ্যের পানিপথ জেলার একটি ক্ষুদ্র গ্রাম।
বাবরের ডান পাশের বাহিনী পানিপথের শহর দ্বারা বেষ্টিত ছিল। সৈন্যবাহিনীর মাঝখানে কামান ও গোলান্দাজ বাহিনী মোতায়ন করা হয়। এবং বাম পাশের সৈন্যবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য পরিখা খননের ব্যবস্থা করা হয়। এভাবে শত্রুদের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য তিনি প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। অন্যদিকে বাবরের দিল্লীর দিকে যুদ্ধ অভিযান এবং পানিপথের প্রান্তরে সৈন্য শিবির স্থাপনের সংবাদ শুনে সুলতান ইব্রাহীম লোদী ১ হাজার হস্তী সহ প্রায় ১ লক্ষের বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে পানিপথের প্রান্তরে বাবরকে মোকাবেলা করার জন্য যুদ্ধ যাত্রা করে।
![]() |
পানিপথের প্রথম যুদ্ধ |
অতঃপর ১৫২৬ খ্রি. ২১ এপ্রিল, উভয়পক্ষের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধই ইতিহাসে পানিপথের প্রথম যুদ্ধ হিসেবে পরিচিত। এই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলে ৮ দিন ব্যাপি। বিপুল বিক্রমে যুদ্ধ করলেও ইব্রাহীম লোদী যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়। কামানের গোলাবারুদের আঘাত ও শব্দে ইব্রাহীম লোদীর হস্তিবাহিনী ভয় পেয়ে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। সুলতান ইব্রাহীম লোদীর মৃত্যুর পর তার সেনাবাহিনী অধিকাংশ সৈন্য রণভঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যায়। প্রায় ১৫ হাজারের মত সৈন্য নিহত হয় এবং অনেকেই বন্দি হয়।
আরও পড়ুন: মুসলমানদের সিন্ধু বিজয়ের ইতিহাস
অবশেষে বাবরের স্বল্প সংখ্যক সৈন্যের কাছে ইব্রাহীম লোদীর বাহিনী শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। পানিপথের প্রথম যুদ্ধে বিজয়ের পর বাবর দিল্লী অধিকার করেন এবং হুমায়নের নেতৃত্বে অন্য একটি অভিযান চালিয়ে আগ্রাও বিজয় করেন। এরপর বাদশাহ বাবর বিজয়ীর বেশে দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন। বাবরের দিল্লির সিংহাসনে অধিষ্টিত হওয়ার মধ্যদিয়ে ভারতবর্ষে আফগান লোদী রাজবংশের পতন ঘটে এবং তুর্কি মোগল রাজবংশ তথা মোগল সাম্রাজ্যের উত্থান হয়। এরপর থেকে আফগানিস্তানের কাবুলের বাদশাহ বাবর ভারতবর্ষের মোগল সম্রাট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।
পানিপথের
প্রথম যুদ্ধের ফলাফল:
পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইব্রাহীম লোদীর পরাজয়ের ফলে আফগান লোদী রাজবংশের মর্যাদা ও প্রভাব প্রতিপত্তি ক্ষুণ্ন হয় এবং পতন ঘটে। লোদী রাজবংশের পতনের ফলে কুতুব উদ্দীন আইবেক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত তিন শতাব্দীর অধিকাল স্থায়ী দিল্লী সালতানাতের পরিসমাপ্তি ঘটে। অন্যদিকে এ যুদ্ধে বাবরের বিজয়ের ফলে ভারতবর্ষে মোগল সাম্রাজ্যের প্রথম ভিত্তি প্রস্তর স্থাপিত হয়। এই বিজয়ের মাধ্যমে ভারতবর্ষে বাবরের শ্রেষ্ঠত্ব ও মরযদা বৃদ্ধি পাই।
যদিও ভারতবর্ষে মোগল সাম্রাজ্যের স্বার্বভৈামত্ব প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে পরবর্তীতে বাবরকে আরও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বহু রাজ্য বিজয় করতে হয়েছিল, তবও মোগল সাম্রাজ্য এবং ভারতবর্ষের ইতিহাসে পানিপথের প্রথম যুদ্ধের গুরুত্ব অপরিসীমী। ১৭৫৭ খ্রি,. পলাশির যুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমে ক্লাইভ যেমন ভারতবর্ষে ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের গোড়াপত্তন করেন, তেমনি পানিপথের প্রথম যুদ্ধে বিজয় লাভ করে বাবরও ভারতবর্ষে মোগল সাম্রাজ্যের মোগল রাজত্বের সূচনা করেন।
যুদ্ধে বাবরের সাফল্যের কারণ:
মূলত সুলতান ইব্রাহীম লোদীর দুর্বলতা, তার সেনাবাহিনীর অদক্ষতা, আত্মীয় স্বজনদের ষড়যন্ত্র ও বিরোধীতা সর্বোপরি বাবরের দৃঢ় সংকল্প এবং ভারতবর্ষে মোগল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার অভিলাষই পানিপথের প্রথম যুদ্ধে বাবরের সাফল্য বয়ে নিয়ে আসে। তাছাড়া শৈশব থেকে পৈতৃক রাজ্য পুনরুদ্ধারের জন্য সংগ্রাম করে আসা বাবর, ইব্রাহীম লোদীর চেয়ে অনেক সাহসী এবং যুদ্ধ বিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। বাবরের সেনাবাহিনী ছিল শক্তিশালী ও সুশৃঙ্খল। তারা বাবরের জন্য জীবন উৎসর্গ করতেও দ্বিধাবোধ করত না। অরপদিকে ইব্রাহীম লোদীর বাহিনী যতেষ্ট দুর্বল ছিল এবং তাদের মধ্যে বিরোধে ও মতবাদ লেগে থাকতো।
আরও পড়ুন: সম্রাট বাবরের পরগানার সিংহাসনে আরোহণ ও ভাগ্য বিপরযয়
বাবরের তুলনায় ইব্রাহীম লোদীর সৈন্য সংখ্যা অনেক বিশী থাকলেও বাবরের সৈন্যরা ছিল দক্ষ ও সুশিক্ষিত এবং তাদের অস্ত্রশস্ত্র ছিল অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের। এ যুদ্ধে বাবর কামান ব্যবহার করেছিলেন। কামানের কাছে ইব্রাহীম লোদীর হস্তী বাহিনী ও সেনাবাহিনী বেশীক্ষণ টিকতে পারেনি। তাছাড়া এ যুদ্ধে বিজয়ের ক্ষেত্রে বাবরের সেনাপতি ওস্তাদ আলী ও মোস্তফার নেতৃত্বে গোলান্দাজ বাহিনী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। তাই বলা হয়, ভারতবর্ষের সামরিক ইতিহাসে সম্রাট বাবরই সর্বপ্রথম কামানের ব্যবাহার এবং গুলান্দাজ বাহিনীর প্রবর্তন করেন।
তথ্যের
উৎস :
📘 ভারতবর্ষের ইতিহাস - ড. সৈয়দ
মাহমুদুল হাসান
📘 ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস – এ.কে.এম আবদুল আলীম
📘 মোগল সাম্রাজ্যের সোনালী অধ্যায় – শাহাদাত হোসেন খান
📘 ভারতে মুসলিম শাসনের ইতিহাস – ড. মুহাম্মদ ইনামুল হক
📘 ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাস – ড. মোহাম্মদ গোলাম রসূল
📘 ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসন – আব্দুল করিম
📘 মুঘল ভারতের ইতিহাস – মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান
📘 মুঘল সাম্রাজ্যের উত্থান-পতনের ইতিহাস – অনিরুদ্ধ রায়
📘
উইকিপিড়িয়া, এনসাইক্লোপিডিয়া এবং বিভিন্ন ব্লগ ও অনলাইস ওয়েব সাইট
0 মন্তব্যসমূহ